Thursday, October 29, 2015

My Work Plan on DevsTeam


  • Goal
     
    -  Reaching to more prospects & making them our clients.
  • -  Making clients from our existing leads by following them up.
  • -  Extending existing number of clients in all sectors we are working
    on.

    Daily ̶̶̶̶
  • -  Follow, Unfollow & Content Publishing on Twitter, LinkedIn and
    Facebook.
  • -  Client Management & Communication.
  • -  Following up the existing projects with our co-employees and
    project managers.
  • -  Being active on forums, Q&A sites and other sources where the
    prospects might gather.

    Weekly ̶̶̶̶̶̶
  • -  Reviving our DevsTeam Website with Content and Stats.
  • -  Finding new sources to get new traffic and prospects.
  • -  Business Meeting over Skype Call or face to face meeting if required
    to get new projects.
- Meeting with the partners and employees weekly for most accountability.

Monthly ̶̶̶̶̶̶
  • -  Evaluating the present work plan in order to get the idea about what is workings and what’s not. Then scaling up the system that works. (Split Testing)
  • -  Measuring the existing costs and the outcome.
  • -  Reporting to the all the clients in a detail (Success, Failures, Work
    Done) and sending them invoices.

গুগল অ্যাডসেন্স (Google Adsense) থেকে আয় করার উপায়!

প্রতিদিন কত ওয়েবসাইট ভিজিট করেন আপনি? কখনো কি খেয়াল করেছেন ‘অ্যাডস বাই গুগল’ বা ‘অ্যাডচয়েজ’ এমন লেখা বিজ্ঞাপন? এগুলো কোথা থেকে আসে জানেন? গুগল অ্যাডসেন্স থেকে! আপনি যদি অ্যাডস বাই গুগল লেখা কোন বিজ্ঞাপনে ক্লিক করেন তাহলে উক্ত ওয়েবসাইটের মালিক গুগলের কাছ থেকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ রেভিনিউ পাবে। ইন্টারনেটে যত ওয়েবসাইট আছে তার অধিকাংশ ওয়েবসাইটই এই গুগল অ্যাডসেন্স থেকে আয় করে থাকে।
গুগল অ্যাডওয়ার্ডসের মাধ্যমে বিজ্ঞাপনদাতারা গুগলকে বিজ্ঞাপন দেয় আর সে বিজ্ঞাপনগুলো গুগল অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে ওয়েবমাষ্টার বা ব্লগাররা তাঁদের সাইটে প্রদর্শন করে। এটি অনলাইনে টাকা উপার্জনের একটি বৈধ এবং জনপ্রিয় মাধ্যম, যা বিশ্বজুড়ে স্বীকৃত।
কিভাবে গুগল অ্যাডসেন্স থেকে আয় করা যায়?
গুগল অ্যাডসেন্স থেকে আয় করতে হলে প্রথমেই যে জিনিসটা দরকার সেটা হচ্ছে একটি তথ্যবহুল ওয়েবসাইট বা ব্লগ; যেখানে নির্দিষ্ট কোন একটা বিষয়ের উপর প্রচুর তথ্য উপাত্ত থাকবে এবং বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন যেমন গুগল, ইয়াহু, বিং থেকে ভিজিটররা এসে ওয়েবসাইট বা ব্লগে তাদের আকাংখিত তথ্য এবং সমাধান পাবে। দ্বিতীয়ত, একটি গুগল অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে। গুগল অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্টের জন্য গুগলের নিজস্ব প্রাইভেসি পলিসি এবং টার্মস অব সার্ভিসেস গুলো মেনে আবেদন করতে হয়। দুই ধাপের ভেরিফিকেশন প্রসেস সম্পন্ন হওয়ার পর গুগল অ্যাডসেন্স কর্তৃপক্ষ আবেদনকারীকে অ্যাপ্রুভাল দেয়।
আবেদন গৃহীত হওয়ার পর, ওয়েবমাস্টার বা ব্লগারকে অ্যাডসেন্স সাইট থেকে বিজ্ঞাপন জেনারেট করে তাদের নিজস্ব সাইটে বসাতে হয়। অ্যাডসেন্স রোবট সাইটের কনটেন্টের উপর ভিত্তি করে কন্টেক্সচুয়াল বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে এবং ভিজিটররা উক্ত বিজ্ঞাপনে ক্লিক করা মাত্রই পাবলিশারদের অ্যাকাউন্টে প্রাপ্ত টাকাটা জমা হয়। প্রতি মাসের শেষের দিকে অ্যাডসেন্স কর্তৃপক্ষ অ্যাকাউন্টধারীর ঠিকানায় চেক ইস্যু করে।
গুগল অ্যাডসেন্সে সাফল্য পেতে কতদিন লাগতে পারে?
গুগল অ্যাডসেন্সে সাফল্য পুরোপুরি নির্ভর করে ওয়েবসাইট বা ব্লগের কনটেন্ট এবং সাইটে আসা ট্রাফিকের উপর। কেউ যদি ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরি করার ঠিক ২ মাসের মধ্যেই প্রচুর পরিমান ট্রাফিক সাইটে আনতে পারে, তবে ঠিক ২ মাস পর থেকেই আয় করা সম্ভব। হতাশ না হয়ে, নিয়মিত ভালো মানের কনটেন্ট লিখে যেতে পারলে গুগল অ্যাডসেন্স থেকে সাফল্য আসতে বাধ্য। যদি লেগে থাকার মতো ধৈর্য থাকে এবং নিয়মিত নতুন নতুন কনটেন্ট লিখে যাওয়া যায় তবে কেউ অ্যাডসেন্স নিয়ে কাজ শুরু করার ঠিক ৩ থেকে ৬ মাসের মধ্যেই সাফল্য পেতে পারে।
একজন অ্যাডসেন্স পাবলিশার মাসে কত টাকা আয় করতে পারে?
ব্লগ লিখে শত কোটি টাকা আয়ের সম্ভাবনা রয়েছে আমাদের তরুণদের মধ্যে। শুধু গুগল অ্যাডসেন্সের একটি আয়ের তথ্য দেই। গুগল অ্যাডসেন্স মূলত গুগলের একটি পণ্য। গতবছর গুগল এ পণ্য থেকে আয় করেছে ৭৭ হাজার ৬৮০ কোটি টাকারও বেশি বেশি পরিমাণ অর্থ (সূত্র: উইকিপিডিয়া)। তাঁরা মধ্য সুবিধা প্রদাণকারী হিসাবে কেটে রাখে।
এখন ৩২ শতাংশ থেকেই গুগলের যদি আয় হয় ৭৭ হাজার কোটি টাকার বেশি, তাহলে ৬৮ শতাংশ পেয়ে অ্যাডসেন্স পাবলিশারদের আয় কত হিসাব করে দেখেছেন কখনও? আর এ আয়ের মাত্র ১ শতাংশও যদি বাংলাদেশি তরুণরা পায় তাহলে মোট কি পরিমাণ অর্থ দেশে আসা সম্ভব একবার হিসাব করে দেখুন। অন্যান্য দেশের অনেক তরুণ-তরুণীরাই একমাত্র গুগল অ্যাডসেন্স থেকে মাসে ৩০ হাজার ডলারের উপরে আয় করছেন। সঠিক দিক নির্দেশনা আর নিয়মিত সাধনা করে গেলে বাংলাদেশিরাও সমপরিমাণ বা তারচেয়ে বেশি আয় করতে পারে প্রতি মাসে।
কিভাবে গুগল অ্যাডসেন্সের চেক দেশে আনবেন এবং কোথায় ক্যাশ করাবেন?
গুগল অ্যাডসেন্সের চেক সাধারনত দুটি উপায়ে বাংলাদেশে আনা যায়। একটি হলো- ডাক বিভাগের সাধারণ সার্ভিসের মাধ্যমে অথবা ডিএইচএল কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে। সাধারণ ডাক সার্ভিসের মাধ্যমে একটি চেক ১৫ থেকে ২০ দিনের মতো সময় নেয় ঠিকানামতো পৌছাতে। তবে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে মাত্র ৪ দিনের মধ্যেই চেক আনা সম্ভব। বর্তমানে বাংলাদেশের প্রায় অনেক সরকারি এবং বেসরকারি ব্যাংক গুগল অ্যাডসেন্সের চেক ক্যাশ করে থাকে। সরকারি ব্যাংকগুলোর মধ্যে জনতা ব্যাংক এবং সোনালী ব্যাংক অন্যতম। বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মধ্যে এক্সিম ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক, এইচএসবিসি এবং ডাচ-বাংলা ব্যাংক গুগলের চেক ক্যাশ করে থাকে। লোকাল ব্যাংকগুলোতে ২০ থেকে ৪৫ দিনের মতো সময় লাগে একটি চেক ক্রেডিট হতে।

বাংলাদেশের তরুণরা গুগল অ্যাডসেন্সে কেমন করছে এবং তাদের সম্ভাবনা কতটুকু?

বাংলাদেশে এখন এমন গুগল অ্যাডসেন্স পাবলিশার রয়েছেন যারা ব্লগ লিখে আয় করছেন ৩ থেকে ৫ হাজার ডলার পর্যন্ত।বাংলাদেশি তরুণরাই যে এই বিপুল পরিমাণ অর্থ আয় করছেন তা আমি নিজেও জানতাম না এতদিন, সম্প্রতি ব্যাংকে আমার চেক জমা দিতে গিয়ে সংশ্লিষ্ঠ ব্যাংক অফিসারের মুখেই শুনেছি একজন তরুণের গল্প, যে কিনা প্রতিমাসেই ৩ থেকে ৫ হাজার ডলারের গুগল অ্যাডসেন্স চেক জমা দেয় প্রতিমাসে। বাংলাদেশে গুগল অ্যাডসেন্সে খুব ভালো করছে এরকম তরুন তরুনির সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। অনেকেই প্রফেশনাল ব্লগিং এর দিকে নজর দিচ্ছে এবং উত্তরোত্তর নিজের দক্ষতা উন্নয়ন করে অ্যাডসেন্স থেকে বেশ ভালো অংকের টাকা আয় করছে। বর্তমানে প্রায় ৩৫ টি দেশের ভাষায় অ্যাডসেন্স চালু রয়েছে। দুঃখজনক হলেও সত্যি যে, বাংলা ভাষায় এখনো অ্যাডসেন্স পাওয়া যায় না। অ্যাডসেন্স যদি বাংলা ভাষা সাপোর্ট করে; তবে অদূর ভবিষ্যতে বাংলাদেশের বাংলা ব্লগাররা প্রচুর আয় করার স্বপ্ন দেখতে পারে।
গুগল অ্যাডসেন্সে বাংলাদেশের তরুণ-তরুণীদের কোথায় কোথায় উন্নতি করতে হবে?
গুগল অ্যাডসেন্স সেক্টরে বাংলাদেশের তরুণ-তরুণীদের অপার সম্ভাবনা রয়েছে। গুগল অ্যাডসেন্সের সফলতা অনেকাংশেই কনটেন্টের উপর নির্ভর করে। ইন্টারনেটে কনটেন্ট তৈরি করতে হলে এবং এ থেকে আয় করতে হলে অবশ্যই আপনাকে ইংরেজি কনটেন্ট ডেভেলপ করা জানতে হবে, অর্থ্যাৎ কনটেন্ট তৈরিতে যেমন দক্ষতা থাকতে হবে তেমনি ইংরেজিও ভালো লিখতে জানতে হবে। দুঃখজনক হলেও সত্য, আমাদের দেশের অধিকাংশ তরুণ ইংরেজিতে খুবই দুর্বল, আর এ কারণেই কনটেন্ট ডেভেলপমেন্টে ভালো কিছু করতে পারেনা। ইংরেজি না জানা তাই আমাদের জন্য বেশ বড় একটি সমস্যা।গুগল অ্যাডওয়ার্ডের মাধ্যমে গুগল যত টাকা পায় তার ৬৮ শতাংশই দিয়ে দেয় অ্যাডসেন্স পাবলিশারদের, আর মাত্র ৩২ শতাংশ পায় গুগল।
দ্বিতীয় সমস্যা হচ্ছে, আমরা সঠিকভাবে মার্কেটিং করতে জানিনা। একটি ব্লগ পোস্ট আমি লিখলাম, সেটি তো পাঠকের দোরগোড়ায় পৌছতে হবে, নাকি? কিন্তু অধিকাংশ নবীন ব্লগার জানেননা একটি ব্লগের মার্কেটিং আসলে কিভাবে করতে হয়। এজন্য কমিউনিটি তৈরি করা, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন জানা এবং ব্লগের ব্র্যান্ডিং সহ নানা বিষয় জানার প্রয়োজন হলেও আমরা সেগুলো ভালোমতো জানিনা। আরেকটি সমস্যা হচ্ছে, গুগলের অ্যাডসেন্স পাবলিশারদের অ্যাকাউন্ট বাতিল হয়ে যাওয়া। বাংলাদেশি কোন পাবলিশারের ওয়েবসাইটে একটু বেশি ক্লিক থ্রু রেশিও (সিটিআর) অর্থ্যাৎ ক্লিকের হার বেশি হলেই অ্যাকাউন্ট বাতিল হয়ে যায়। এ কারণেই অনেক ব্লগার মাঝপথে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। আমি নিজেও একবারে ৩ লক্ষাধিক টাকা সহ গুগল অ্যাডসেন্স থেকে ব্যান খেয়ে অনেকদিন ব্লগিং থেকে দূরে ছিলাম। যদিও ব্লগিং প্যাশন আমাকে ব্লগ লেখা থেকে বেশিদিন দূরে রাখতে পারেনি।

শুধুমাত্র বেসিক ইংরেজি জ্ঞান এবং নিয়মিত লিখে যাওয়ার ধৈর্য্যই গুগল অ্যাডসেন্সে সাফল্য পাওয়ার মূলমন্ত্র। বাংলাদেশী তরুন এবং বেকার যুবকরা তাদের অলস সময়ের কিছুটা সময় এর পিছনে ব্যয় করলে তাদের জীবনধারাই পাল্টে যেতে পারে। টাকা উপার্জনের এই ফ্রি এবং বৈধ প্লাটফর্মটিকে সঠিকভাবে কাজে লাগান গেলে বাংলাদেশ এই সেক্টর থেকেই প্রচুর বৈদেশিক মূদ্রা আয় করতে পারে।
গুগল অ্যাডসেন্সে সাফল্য পেতে হলে কি কি জানা জরুরি?
গুগল অ্যাডসেন্সে সাফল্য লাভের বেশ কতগুলো মূলমন্ত্র রয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম কয়েকটি হচ্ছে:
 পাঠক যাতে আপনার ব্লগ পড়ে স্বাচ্ছন্দ্য পায় এবং তার প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো নোট করে রাখতে পাওে সেজন্য পয়েন্ট অথবা লিস্ট আকারে ব্লগ লিখুন। কখনো সার্চ ইঞ্জিনকে টার্গেট করে অযাচিত কিওয়ার্ড দিয়ে ব্লগ বানাবেন না। কারণ সার্চ ইঞ্জিনগুলো বড়জোর আপনাকে পাঠক এনে দিতে পারবে কিন্তু পাঠক যদি সাইটে বেশি সময় অবস্থান না করে তবে কখনো বিজ্ঞাপনেও ক্লিক করবে না।
 একজন ব্লগারের লেখা পড়তেই পাঠকরা তাঁর ওয়েবসাইটে আসবেন। আর ওয়েবসাইটে ভিজিটর আসা মানেই যখন সাফল্য তখন সাফল্য পেতে এই লেখার প্রতিই সবচেয়ে বেশি মনোযোগ দেওয়া জরুরি। আপনি যত সুন্দর লিখতে পারবেন সাফল্যও ততদ্রুত আপনার দরজায় উঁকি দেবে।
 ব্লগে প্রতিটি আর্টিকেল পাবলিশ করার সময় রিলেটেড ছবি ব্যবহার করবেন। গবেষনায় দেখা গেছে যে, আর্টিকেলে ছবি থাকলে তা বিজ্ঞাপনে ক্লিক বেশি পড়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে কখনোই ছবির গা ঘেষে বিজ্ঞাপন বসানো যাবে না। ছবি থাকলে আর্টিকেল পড়তে মানুষজন আগ্রহী হয় এবং বেশি সময় ধরে সাইটে অবস্থান করে। একটা জরিপে দেখা গেছে যে, একজন ভিজিটর যদি বেশকিছু সময় ধরে সাইটে অবস্থান করে তবে তার মধ্যে আরো তথ্য জানার একটা আগ্রহ তৈরী হয় এবং তখনই কেবল সে বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে।
 প্রথমেই খুব বেশি টাকা পাওয়া যায় এমন কিওয়ার্ড টার্গেট করে ব্লগ বানাবেন না। প্রথমে কমদামি কিওয়ার্ড টার্গেট করুন এবং সাইটে ভিজিটর আসতে শুরু করলে তারপর বেশি টাকা পাওয়া যায় এমন কিওয়ার্ড টার্গেট করুন।
 নিয়মিত ভালো মানের লেখা পাবলিশ করুন। লেখা কখনোই অন্য সাইট থেকে কপি করা যাবে না। লেখার মান ভালো হলে সার্চ ইঞ্জিন থেকে প্রচুর ভিজিটর পাওয়া যাবে। যেহেতু মোট ক্লিকের উপর টাকার পরিমাণ নির্ভর করে, সেহেতু যত বেশি সম্ভব ট্রাফিক আনা যায়, আয় বেশি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
 কপিরাইট করা ছবি ব্যবহার করা যাবে না। কপিরাইটেড ছবি ব্যবহার করলে গুগল যেকোন সময় অ্যাকাউন্ট বাতিল করে দিতে পারে।
 উৎকট ছবি, উৎকট রং এবং অযাচিত উইজেট ব্যবহার করা যাবে না। এগুলো পাঠককে বিভ্রান্ত করে এবং সাইটের বাউন্স রেট বাড়িয়ে দেয়। একই সঙ্গে বিজ্ঞাপনে ক্লিক করার সম্ভাবনাও কমিয়ে দেয়।
 মোটামুটি সার্চ হয় এরকম কিওয়ার্ড টার্গেট করে ব্লগ তৈরি করুন। গুগলের এক্সটারনাল কিওয়ার্ড টুল ব্যবহার করে, কিওয়ার্ড রিসার্চ এবং ক¤িপটিটিভ এনালাইজ করে সঠিক কিওয়ার্ডগুলো নির্বাচন করুন এবং তার উপর ভিত্তি করে কনটেন্ট তৈরী করুন। যত বেশি কনটেন্ট পাবলিশ করা যায়, আয়ের সম্ভাবনা ততই বেশি।
 একটি নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে ব্লগিং করুন। জগাখিচুড়ি টপিক নিয়ে ব্লগিং করলে রিলেভেন্ট অ্যাডভারটাইজমেন্ট পাওয়া যায় না। ফলে বিজ্ঞাপনে ক্লিক পাওয়ার হার কমে যায়। সবচেয়ে ভাল হয় যদি গতানুগতিক টপিক সিলেক্ট না করে মার্কেট রিসার্চ করে এমন একটা টপিকে ব্লগিং করা যায় যেটা নিয়ে সচরাচর মানুষ ব্লগিং খুব কম করে। এতে করে কম্পিটিশন কম হয় এবং খুব সহজেই সার্চ ইঞ্জিন থেকে ভিজিটর পাওয়া যায় এবং বিজ্ঞাপনের কস্ট পার ক্লিকও (প্রতি ক্লিকের মূল্য) বেশি পাওয়া যায়।
 নিয়মিত সাইটের ট্রাফিক, সিটিআর (ক্লিক পড়ার হার) এবং পেজ ইম্প্রেশন মনিটর করুন। ইনভ্যালিড অথবা অস্বাভাবিক পরিমাণ ক্লিক পড়লে সাথে সাথে সেটা গুগলের কাছে রিপোর্ট করুন। এতে করে অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট ব্যান হওয়া থেকে বেঁচে যাবেন।

Wednesday, October 28, 2015

My One Regret!

I have been doing SEO for last 6 years. I have done several blogs for Adsense and done seo for lots of clients all over the world.

But the one great mistakes I did for so long is - not entering into the CPA Marketing industry at its early age.

 I am still thinking what would happened if I took CPA seriously at 2009 when I first learned about it on different forums?

I could have been a super affiliate or something like that now in 2015 if I was serious. Instead, i just wasted my several important years into Blogging for Adsense (and I have been banned for 2 times, btw) and SEO shits. :(

Though, i am making pretty good amount of money from other sources online...but still, this is my only one regret to tell you.

Anyways, I have no regret right now. I can't change the past. For the last 3 months; I am figuring out the CPA industry again and learning every aspect of it from ZERO.

Lets hope.